সিরাজউদ্দৌলা নাটক (শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত) মাধ্যমিক বাংলা | Madhyamik Bengali Sirajuddaula Suggestion

3505
সিরাজউদ্দৌলা নাটক (শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত) মাধ্যমিক বাংলা | Madhyamik Bengali Sirajuddaula Suggestion
সিরাজউদ্দৌলা নাটক (শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত) মাধ্যমিক বাংলা | Madhyamik Bengali Sirajuddaula Suggestion
Contents hide
3 সিরাজউদ্দৌলা নাটক (শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত) মাধ্যমিক বাংলা | Madhyamik Bengali Sirajuddaula Suggestion | West Bengal Class 10 Sirajuddaula

সিরাজউদ্দৌলা নাটক (শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত) মাধ্যমিক বাংলা | Madhyamik Bengali Sirajuddaula Suggestion : নমস্কার, বন্ধুরা আজকের আলোচ্য বিষয় সিরাজউদ্দৌলা নাটক (শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত) মাধ্যমিক বাংলা | Madhyamik Bengali Sirajuddaula Suggestion নিচে দেওয়া হলো। এই সিরাজউদ্দৌলা নাটক (শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত) মাধ্যমিক বাংলা – Madhyamik Bengali Sirajuddaula Suggestion থেকে MCQ, SAQ, Description Question and Answer, Suggestion, Notes গুলি আগামী মাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষার জন্য খুব ইম্পর্টেন্ট।

 আপনার যারা সিরাজউদ্দৌলা নাটক (শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত) মাধ্যমিক দশম শ্রেণীর বাংলা – West Bengal WBBSE Madhyamik Class 10 Bengali Sirajuddaula Suggestion খুঁজে চলেছেন, তারা নিচে দেওয়া প্রশ্ন ও উত্তর গুলো ভালো করে পড়তে পারেন।

BOARDWBBSE
CLASSMadhyamik (Class 10)
SUBJECTMadhyamik Bengali
CHAPTERসিরাজউদ্দৌলা নাটক (শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত)

১. ‘ সেদিন যে দণ্ড আপনারা দেবেন , আমি মাথা পেতে নোব । ‘ উক্তিটির বক্তা কে ? কোন্ দিনের প্রতি এমন ইঙ্গিত করা হয়েছে ? 

উত্তরঃ শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্তের ‘ সিরাজদ্দৌলা ‘ নাট্যাংশ থেকে গৃহীত উক্তিটির বক্তা নবাব সিরাজদ্দৌলা । বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজদ্দৌলা ছিলেন আপসহীন ও স্বাধীনচেতা ব্যক্তিত্ব । তাই বাংলার মসনদে বসেই তিনি কাশিমবাজার দুর্গ দখলের সঙ্গে সঙ্গে কলকাতায় গিয়ে ইংরেজদের বিতাড়িত করেছিলেন । যদিও পরে পরিস্থিতির চাপে ক্লাইভের শক্তি উপেক্ষণীয় নয় বুঝে তিনি ইংরেজদের সঙ্গে আলিনগরের সন্ধি করতে বাধ্য হন । কিন্তু ইংরেজরা জানতেন সিরাজ মসনদে থাকলে বাংলায় ক্ষমতা দখল সম্ভব নয় । তাই ক্লাইভের নেতৃত্বে ইংরেজরা পুনরায় কাশিমবাজার ঘাঁটি দখলের লক্ষ্যে অভিযান শুরু করেন । এই পরিস্থিতিতে সিরাজ বহিঃশত্রুকে প্রতিহত করতে রাজবল্লভ , রায়দুর্লভ , জগৎশেঠ , মীরজাফরের উদ্দেশ্যে বন্ধুত্ব ও সৌহার্দ্যের হাত বাড়িয়ে দেন । সমস্ত ভেদাভেদ ভুলে বাংলার সম্মান এবং স্বাধীনতা রক্ষাই হয়ে ওঠে তাঁর প্রধান বিবেচ্য । তাই তিনি বলেন মাতৃভূমির ওপর থেকে বৈদেশিক শত্রুর বিপদকে প্রতিরোধ করার পরে , সকলে তাঁকে যে – শাস্তি দেবেন , তাই তিনি মাথা পেতে গ্রহণ করবেন । 

২. ‘ আমি আজ ধন্য ! আমি ধন্য ! ‘ আলোচ্য উক্তিটির তাৎপর্য বুঝিয়ে দাও। 

উত্তরঃ প্রখ্যাত নাট্যকার শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত রচিত ‘ সিরাজদ্দৌলা ‘ নাটক থেকে গৃহীত আলোচ্য উক্তিটির বক্তা হলেন সিরাজদ্দৌলা । কোম্পানি সিরাজের অনুমতি ছাড়াই চন্দননগর আক্রমণ করে ফরাসি বাণিজ্যকুঠিগুলি অধিগ্রহণের প্রচেষ্টা চালাচ্ছিল । এ সংবাদে বিচলিত নবাব বুঝতে পারছিলেন যে , অচিরেই তাঁর ওপর ব্রিটিশের কোপ নেমে আসতে চলেছে । মীরজাফর , রাজবল্লভ , জগৎশেঠ প্রমুখ নবাবের ঘনিষ্ঠ সভাসদ একে একে নবাবের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হচ্ছিলেন । প্রমাণ পাওয়া সত্ত্বেও সিরাজ এঁদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণ না করে বরং সৌহার্দ্য সহকারে কাছে টানার চেষ্টা করেছিলেন । বাংলা দেশের মান মর্যাদা ও স্বাধীনতা রক্ষার খাতিরে , তাঁরা যেন ইংরেজদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নবাবের সঙ্গ দেন , সিরাজ সেই আবেদন রেখেছিলেন । সভায় উপস্থিত সকলকে বৈরিতা ভুলে একত্রিত হতে বলেন । সকলের কাছে আন্তরিক অনুরোধ জানান , ‘ বাংলার এই দুর্দিনে আমাকে ত্যাগ করবেন না । ‘ নবাবের এই অনুনয়ে মীরজাফর ও অন্যরা নবাবের সঙ্গে সহযোগিতা করার আশ্বাস দেন । নবাবের অনুগত ও বিশ্বস্ত মোহনলাল এবং মীরমদনও সিপাহসালার মীরজাফরের নির্দেশ মেনে নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন । এই সহযোগিতাপূর্ণ পরিস্থিতিতে আনন্দিত নবাব উক্তিটি করেছিলেন ।

৩. ‘ আমরা নবাবের নিমক বৃথাই খাই না , এ কথা তাঁদের মনে রাখা উচিত । ‘ নিমক খাওয়ার তাৎপর্য কী ? উক্তিটি থেকে বক্তার চরিত্রের কোন্ পরিচয় পাওয়া যায় ? 

উত্তরঃ নাট্যকার শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্তের ‘ সিরাজদ্দৌলা ‘ নাটকে উদ্ধৃত উক্তিটির বক্তা সিরাজের একান্ত অনুগত ও বিশ্বস্ত সহচর মীরমদন । নিমক নিমক খাওয়া — তাৎপর্য খাওয়ার অর্থ হল কারও অনে প্রতিপালিত হওয়া । তিনি সিরাজের বেতনভুক কর্মচারী । তাই তাঁর প্রতি আনুগত্য প্রদর্শনই যে যথার্থ সে – কথা বোঝাতেই উক্তিটির অবতারণা । মীরমদন তাঁর চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের কারণেই ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হননি । তাঁর চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যগুলি হল- সৎ- তিনি সৎ ও চরিত্রবান সৈনিক । তাই রাজদরবারের সংখ্যাগরিষ্ঠের দুর্নীতি তাঁকে স্পর্শ করতে পারে না । দৃঢ়চেতা- তিনি অত্যন্ত নম্র , ভদ্র ও পরিশীলিত হওয়া সত্ত্বেও স্থানবিশেষে কাঠিন্য প্রদর্শন করতেও পিছপা হন না । তাই সর্বসমক্ষে মীরজাফরকে অপ্রিয় সত্য কথাটি বলতে তিনি দ্বিধাবোধ করেননি । এ তাঁর চারিত্রিক দৃঢ়তার দৃষ্টান্ত । অনুগত- নবাবের প্রতি মীরমদনের আনুগত্য প্রশ্নাতীত । বীর মীরমদন নিজের ক্ষমতা সম্পর্কে সচেতন । তাই নবাবের অন্য সভাসদদের নবাবের প্রতি দুর্ব্যবহার ও স্পর্ধা লক্ষ করে , তিনি আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে রুখে দাঁড়ান । কৃতজ্ঞতা , ভালোবাসা ও আনুগত্য মীরমদনের চরিত্রে একইসঙ্গে এনে দিয়েছে নম্রতা , দৃঢ়তা এবং বিশ্বস্ততাবোধ ।

৪. ‘ আপনার চোখে জল যে আমি সইতে পারি না ।। -বক্তা কে ? এখানে উদ্দিষ্ট ব্যক্তির চোখে জল কেন বুঝিয়ে দাও । উত্তর / শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্তের ‘ সিরাজদ্দৌলা ‘ নাট্যাংশ থেকে গৃহীত উদ্ধৃতিটির বক্তা নবাব সিরাজের স্ত্রী লুৎফা – উল – নেসা তথা লুৎফা ।

উত্তরঃ অপুত্রক নবাব আলিবর্দি তাঁর দৌহিত্র সিরাজদ্দৌলাকে আপন উত্তরাধিকারী হিসেবে মনোনীত করেছিলেন । সেইমতো আলিবর্দির মৃত্যুর পরে ১৭৫৬ খ্রিস্টাব্দে সিরাজ বাংলার মসনদে বসেন । কিন্তু তিনি নবাব হওয়ায় অনেকের আশাভঙ্গ হয় ও ঈর্ষাপরায়ণ বঞ্চিতরা তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু করে । এদের মধ্যে প্রধান ছিলেন সিরাজের মাতৃম্বসা ঘসেটি বেগম । তিনি দেওয়ান রাজবল্লভের মাধ্যমে উদ্দিষ্ট ব্যক্তির চোখে সিরাজকে মসনদচ্যুত করার চক্রান্ত করেন । জলের কারণ পরবর্তীকালে মীরজাফর , ইয়ারলতিফ , জগৎশেঠ ও রায়দুর্লভরাও এই দলে যোগ দেন । সিরাজ বিদ্রোহিণী ঘসেটিকে জব্দ করতে নিজপ্রাসাদে নজরবন্দি করেন । কিন্তু বন্দিনি ও প্রতিহিংসাপরায়ণ ঘসেটির দীর্ঘশ্বাস আর অভিসম্পাতে সিরাজের হৃদয় বেদনা – যন্ত্রণায় প্রতিনিয়ত দগ্ধ হতে থাকে । তিনি নির্মম হতে পারেন না বলেই মাতৃসমা ঘসেটির কণ্ঠকে চিরতরে থামিয়ে দিতে পারেন না । বরং মানবীয় দুর্বলতায় , শত্রুর বেদনায় নিজেও কষ্ট পান । এই অন্তর্দ্বন্দ্বের জ্বালা – যন্ত্রণাতেই সিরাজের চোখে জল দেখা যায় ।

৫. ‘ পাপ কখনও চাপা থাকে না । কোন প্রসঙ্গে এই উক্তি ? এই উক্তির তাৎপর্য কী ? 

উত্তরঃ নাট্যকার শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্তের ‘ সিরাজদ্দৌলা ‘ নাট্যাংশে চক্রান্তে – ষড়যন্ত্রে ও মিথ্যা কলঙ্ক অপবাদে ক্ষতবিক্ষত এক নবাবের যন্ত্রণাদায়ক ছবি আমরা ফুটে উঠতে দেখি । সিরাজ নিজের বিরুদ্ধে ওঠা যাবতীয় অভিযোগ খণ্ডন করে , যখন নবাব হিসেবে তাঁর অনাচারের খতিয়ান জানতে চান , তখন রাজবল্লভ প্রশ্নোদৃত উক্তিটি করেছিলেন । 

  উক্তির তাৎপর্য → রাজবল্লভ ছিলেন সিরাজদ্দৌলার বড়ো মাসি ঘসেটি বেগমের দেওয়ান । ঘসেটির প্রিয়পাত্র ছিলেন না সিরাজ । তাই ঘসেটি সিরাজকে সরিয়ে পূর্ণিয়ার শাসনকর্তার পুত্র শওকতজঙ্গকে বাংলার মসনদে বসাতে চেয়েছিলেন । এই ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করতে সিরাজ মতিঝিলের প্রাসাদে ঘসেটিকে অবরুদ্ধ করে নিজ প্রাসাদে নজরবন্দি করে রাখেন । সেইসঙ্গে ঘসেটির সমস্ত সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেন এবং পুর্ণিয়ার যুদ্ধে শওকতজঙ্গকে পরাজিত ও নিহত করেন । এখানে ‘ পাপ ‘ বলতে রাজবল্লভ এসব ঘটনার প্রতিই অর্থপূর্ণ ইঙ্গিত করেছেন ।

৬. ‘ আপনার অভিযোগ বুঝিতে পারিলাম না । বক্তা ” কে ? তার বা তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগগুলি কী ছিল ?

উত্তরঃ শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্তের ‘ সিরাজদ্দৌলা ‘ নাট্যাংশ থেকে গৃহীত বক্তা কে ? উদ্ধৃতিটির বক্তা নবাব সিরাজের রাজসভায় উপস্থিত ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কর্মচারী ও প্রতিনিধি ওয়াটস । 

  শত্রু পরিবেষ্টিত হয়েই বাংলার শেষ স্বাধীন নবাবের সিংহাসন লাভ । সিংহাসন লাভের সময় থেকেই নবাবের চারপাশে একদিকে নিজ আত্মীয় ও রাজকর্মচারীরা আর অন্যদিকে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি প্রতিনিয়ত স্বার্থসিদ্ধির জন্য চক্রান্তের জাল বুনে চলেছিল । আলিনগরের সন্ধির শর্ত রক্ষার্থে তাঁর দরবারে নিয়োজিত ওয়াটস ও কোম্পানির নৌসেনাপতি ওয়াটসনের মধ্যে চক্রান্তপূর্ণ যে – দুটি চিঠির অভিযোগ আদানপ্রদান হয়েছিল তা নবাবের হস্তগত হয় । উদ্ধৃত অংশে ওয়াটসনের চিঠিটির কথা বলা হয়েছে । সেখানে চিঠির শেষের দিকের কয়েকটি ছত্রে চক্রান্তের স্পষ্ট বার্তা পাওয়া যায় । নবাবের আদেশে মুনশি অনুবাদ করে যা শোনায় তার সারমর্ম হল , ক্লাইভের পাঠানো সৈন্য শীঘ্রই কলকাতায় পৌঁছোবে । সেনাপতি ওয়াটসন খুব শীঘ্রই মাদ্রাজে জাহাজ পাঠাবেন এবং কলকাতায় আরও সৈন্য ও জাহাজ পাঠানোর কথা জানাবেন । তাঁর উদ্যোগে বাংলায় আগুন জ্বলে উঠবে । অতএব এই চিঠির মূল উদ্দেশ্য সৈন্য সমাবেশ ঘটিয়ে বাংলা দখল । এখানে এই অভিযোগের কথাই বলা হয়েছে ।

৭. ” I know we shall never meet’- কে , কাকে প্রশ্ন এ কথা বলেছেন ? এ কথা বলার কারণ বুঝিয়ে দাও ।

উত্তরঃ শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্তের লেখা ‘ সিরাজদ্দৌলা ‘ নাট্যাংশে উক্তি — কে , কাকে রাজসভায় উপস্থিত ফরাসি প্রতিনিধি মঁসিয়ে লা এ কথা নবাব সিরাজদ্দৌলাকে বলেছেন । ইংরেজদের মতোই ফরাসিরাও এদেশে বাণিজ্য করতে এসেছিল । তাদের বাণিজ্যকুঠি ছিল চন্দননগর । কিন্তু বাংলায় ক্ষমতা দখলের লক্ষ্যে । নবাবের সম্মতি ছাড়াই ইংরেজরা চন্দননগর অধিকার করে । তখন প্রতিকারের আশায় ফরাসিরা সিরাজের সাহায্য প্রার্থনা করে । তবে কলকাতা প্রশ্নোত উক্তির কারণ ও পূর্ণিয়ার যুদ্ধের পর পরিস্থিতির চাপে দুর্বল সিরাজ , নতুন করে যুদ্ধের পক্ষপাতী ছিলেন না । তাই তিনি মঁসিয়ে লা – কে নিজের অক্ষমতার কথা জানান । মঁসিয়ে লা – কে কিছুটা ক্ষুণ্ন হয়ে নবাবের সমস্যা ও বিপদ সম্পর্কে তাঁকে সচেতন করে এ দেশ ছাড়ার বাধ্যবাধকতার কথা বলেন । প্রত্যুত্তরে সিরাজ ফরাসিদের বন্ধুত্ব এবং প্রীতির কথা বলে ধন্যবাদ জানিয়ে আবার প্রয়োজনে তাদের স্মরণ করার কথা বলায় , মঁসিয়ে লা উপরোক্ত উক্তিটি করেছিলেন ।

৮. ‘ দুর্দিন না সুদিন । বক্তা কে ? ‘ দুর্দিন ‘ ও ‘ সুদিন ‘ বলতে এখানে কী বোঝানো হয়েছে ?

উত্তরঃ ‘ সিরাজদ্দৌলা ‘ নাট্যাংশ থেকে গৃহীত , আলোচ্য উদ্ধৃতিটির বক্তা হলেন নবাব আলিবর্দি খাঁ – র জ্যেষ্ঠা কন্যা ও নবাব সিরাজদ্দৌলার মাসি ঘসেটি বেগম । 

  আলিবর্দি খাঁ – র মৃত্যুর পর সিংহাসনে বসেন তাঁর প্রিয় সৌহিত্র সিরাজদ্দৌলা । কিন্তু তাঁর নিঃসন্তান জ্যেষ্ঠা কন্যা ঘসেটি বেগম চেয়েছিলেন । যে , তার এক বোনের পালিত পুত্র শওকতজগাকে সিংহাসনে বসাতে । তা না – হওয়ায় তিনি সিরাজদ্দৌলার বিরুদ্ধে প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়ে পড়েন এবং মীরজাফর , জগৎশেঠ প্রমুখের সঙ্গে সিরাজের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হন । সিরাজদ্দৌলা বুঝতে পারেন যে , ঐশ্বর্যের দত্ত ঘসেটি বেগমকে এতখানি উদ্ধৃত করেছে । তিনি ঘসেটির মতিঝিল প্রাসাদ অধিকার করে নেন ও তাঁকে সসম্মানে নিজের প্রাসাদে স্থান দেন । কিন্তু ঘসেটি সেই সম্মানের মর্যাদা রাখেননি । তিনি মনেপ্রাণে চেয়েছেন , ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির ফৌজ দ্বারা কাশিমবাজার আক্রমণ । তাই ব্রিটিশ বাহিনীর মুরশিদাবাদ আক্রমণ সিরাজের চোখে ‘ দুর্দিন ‘ হলেও , ঘসেটির কাছে তা ছিল ‘ সুদিন ’ । কেন – না ইংরেজ বাহিনীর দ্বারা সিরাজের ধ্বংসই তাঁর একমাত্র কাম্য ছিল । 

৯. সিরাজদ্দৌলা ‘ নাটকে লুৎফা চরিত্রটি আলোচনা করো ।

উত্তরঃ আমাদের পাঠ্য শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্তের ‘ সিরাজদ্দৌলা ‘ নাট্যাংশে যে দুটি নারীচরিত্র আছে তাদের মধ্যে অন্যতম হলেন সিরাজপত্নী লুৎফা । নাট্যাংশে লুৎফাকে আমরা প্রথম দেখতে পাই ঘসেটি বেগমের সঙ্গে নবাবের মতিঝিলের অধিকার নিয়ে যখন বাদানুবাদ চলছিল তখন । ঘসেটির কথায় শওকতের মতো কেউ নবাবকে যেদিন হত্যা করবেন সেদিনই তিনি শাস্তি পাবেন । স্বামীর বিরুদ্ধে এই অভিসম্পাত শুনে লুৎফা অনুরোধের সুরে ঘসেটিকে এমন কথা বলতে বারণ করেন । ঘসেটির ভর্ৎসনা সত্ত্বেও লুৎফা তাঁর উদ্দেশ্যে একটা কটু কথাও উচ্চারণ করেননি , এটি তার বিনয় । স্বামীর প্রতি লুৎফা একনিষ্ঠ , তাই স্বামীর বিপদের বিষয়ে সে উদ্‌বিধা । বিভিন্ন সময়ে তিনি স্বামীর পাশে থেকে , কাজে সাহায্য করেছেন । ঘসেটির প্রতিহিংসা থেকে বাঁচাতে নবাবকে মতিঝিল ফিরিয়ে দেওয়ার কথা বলেছেন । স্বল্প রাজত্বকালে নানান সমস্যায় দীর্ণ সিরাজকে বিশ্রামের পরামর্শ দিয়ে যোগ্য সঙ্গিনীর পরিচয় দিয়েছেন । লুৎফা হলেন সেই নারী যিনি ট্র্যাজিক নায়কের পাশে থেকে তাকে ভালোবাসা সেবা – সাহস ও আস্থা জুগিয়েছেন , যাতে হতাশ , সমস্যাদীর্ণ নবাবের যন্ত্রণার ক্ষততে কিছুটা হলেও প্রলেপ পড়েছে । 

১০. ‘ জাতির সৌভাগ্য – সূর্য আজ অস্তাচলগামী ; ‘ — কোন্ জাতির কথা বলা হয়েছে ? তার সৌভাগ্য – সূর্য আজ অস্তাচলগামী বলার কারণ কী ? অথবা , ‘ বাংলার ভাগ্যাকাশে আজ দুর্যোগের ঘনঘটা— বক্তা কে ? বক্তার এমন উক্তির কারণ কী ? 

উত্তরঃ শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত রচিত ‘ সিরাজদ্দৌলা ’ নাট্যাংশে যে – ‘ জাতির ’ প্রসঙ্গ উত্থাপিত হয়েছে , তা বাঙালি জাতিকেই বুঝিয়েছে । 

  উদ্ধৃত উক্তিটি আমরা ‘ সিরাজদ্দৌলা ‘ নাটকে সিরাজের কণ্ঠে পাই । ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ভারতে বাণিজ্য করতে এসে ভারতীয়দের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে এদেশের রাজনীতি ও অর্থনীতিতে হস্তক্ষেপ করতে শুরু করে এবং পলাশির যুদ্ধে সিরাজকে পরাস্ত কারণ ব্যাখ্যা ‘ সৌভাগ্য – সূর্য , অস্তাচলগামী করে তারা বণিকের মানদণ্ডকে রাজদণ্ডে পরিণত করে । এই পরাজয়ের পিছনে কোম্পানির শক্তির চেয়ে নবাবের সভাসদদের সম্মিলিত অশুভ শক্তির অবদান বেশি ছিল , নবাব তা ভালোভাবেই অনুধাবন করেছিলেন । তাই মীরজাফর , জগৎশেঠ , রাজবল্লভ , রায়দুল্লভ প্রমুখের চক্রান্তের কাছে নবাবকে অসহায় লেগেছে । সব জেনেশুনেও নবাব তাদের শাস্তি দিতে পারেনি । নবাব জানতেন যে , এককভাবে নয় সম্মিলিতভাবেই কোম্পানির শক্তিকে পরাস্ত করতে হবে । বাংলার মানমর্যাদা – স্বাধীনতা রক্ষার্থে নবাব হিন্দু – মুসলমানসহ বাংলার সমস্ত মানুষের কাছে আহ্বান জানিয়েছিলেন । নবাব জানতেন পলাশির যুদ্ধে পরাজয় মানে বাংলার স্বাধীনতার অবসান । তাই স্বাধীন বঙ্গভূমির এমন ঘোরতর দুর্দিনে , তার সভাসদ ও সমগ্র বঙ্গাবাসীর কাছে বাঙালির সৌভাগ্য সূর্যের অস্তাচল রোধ করতে তিনি কাতর আবেদন জানিয়েছিলেন ।

১১. ‘ আমার এই অক্ষমতার জন্যে তোমরা আমাকে ক্ষমা করো । — বস্তুা কাদের কাছে কোন্ অক্ষমতা প্রকাশ করেছেন ?  

উত্তরঃ নাট্যকার শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত রচিত ‘ সিরাজদ্দৌলা ‘ নাট্যাংশটি ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে লিখিত । বাংলার নবাব সিরাজদ্দৌলার জীবনকাহিনি । এবং নবাব তথা বাংলার ট্র্যাজিক পরিণতি এই নাটকের বিষয়বস্তু । উদ্ধৃত উক্তিটির বক্তা সিরাজদ্দৌলা , ফরাসি প্রতিনিধি মঁসিয়ে লা – কে উদ্দেশ্য করে বলেছেন । দীর্ঘকাল ধরেই ইংরেজদের সঙ্গে ফরাসিদের বিবাদ । সেই বিবাদের সূত্রপাত সাগরপারে হলেও তার সূত্র ধরেই এদেশেও উভয়পক্ষের মধ্যে রেষারেধি ছিল অব্যাহত । ইংরেজরা সিরাজদ্দৌলার অনুমতি ব্যতীতই চন্দননগর আক্রমণ ও অধিকার করে । সেখানকার সবকটি ফরাসি বাণিজ্যকুঠি অধিগ্রহণের দাবি জানায় । এর সুবিচারের আশায় ফরাসিরা নবাবের শরণাপন্ন হলেও সিরাজদ্দৌলা তাদের সাহায্য করতে পারেননি । এখানে তিনি নিজের সেই অক্ষমতার কথাই বলেছেন । 

  বক্তা নবাব সিরাজদ্দৌলা ফরাসিদের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন । কারণ , ফরাসিরা তাঁর সঙ্গে কখনোই দুর্ব্যবহার করেনি । তাই তাদের প্রতি সম্পূর্ণ সহানুভূতি থাকলেও এবং তাদের অভিযোগ ন্যায়সংগত হওয়া সত্ত্বেও তিনি তাদের সাহায্য করতে অপারগ । নিজের অক্ষমতায় এবং নিষ্ক্রিয়তায় আন্তরিকভাবে লজ্জিত সিরাজ ক্ষমাপ্রার্থনা করেছেন । 

১২. তোমাদের কাছে আমি লজ্জিত।- কে , কাদের কাছে লজ্জিত ? লজ্জা পাওয়ার কারণটি উল্লেখ করো ।  

উত্তরঃ আমাদের পাঠ্য শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্তের ‘ সিরাজদ্দৌলা ’ নাট্যাংশের দ্বিতীয় অঙ্কের প্রথম দৃশ্যে রাজদরবারে ফরাসি প্রতিনিধি মঁসিয়ে লা – সহ সমস্ত ফরাসিদের কাছে নিজের অক্ষমতার জন্য নবাব স্বয়ং লজ্জিত বলে জানিয়েছেন । লজ্জার কারণ → ইংরেজ , ডাচ , পোর্তুগিজদের মতো ফরাসিরাও দীর্ঘকাল বাংলা দেশে বাণিজ্য করেছে । ঔপনিবেশিক প্রতিযোগিতা থাকায় আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ইঙ্গ – ফরাসি দ্বন্দ্ব সর্বজনবিদিত । বাংলাতেও সেই শত্রুতা থাকবে এটাই স্বাভাবিক ছিল । কিন্তু নবাবের সুনজরে থাকার জন্য ফরাসিরা নিরুপদ্রবেই ছিল । ঘরে – বাইরে নবাব নানান সমস্যায় জর্জরিত থাকার সুযোগে ইংরেজরা চন্দননগর আক্রমণ করে ফরাসিদের বাণিজ্যকুঠি নিজেদের অধিকারে আনে এবং গোটা চন্দননগরের অধিকার নবাবের কাছে দাবি করেন । ফরাসিরাও নবাবের সাহায্য প্রার্থনা করে আবেদন জানান । নবাবের কলকাতা জয় ও শওকতজঙ্গের সঙ্গে সংগ্রামে অর্থবল ও লোকবল কমে আসে । মন্ত্রীমণ্ডলও যুদ্ধের পক্ষপাতী ছিল না । সমস্যা জর্জরিত সম্রাট নতুন করে আর ইংরেজদের সঙ্গে বিবাদে জড়াতে চাননি । নবাবের এই অক্ষমতার জন্য ফরাসিদের কাছে তিনি লজ্জিত ।

১৩. ‘ তোমাকে আমরা তোপের মুখে উড়িয়ে দিতে পারি , জান ? ‘ — ‘ তোমাকে ’ ও ‘ আমরা ’ বলতে কাদের বোঝানো হয়েছে ? উদ্দিষ্ট ব্যক্তির প্রতি এমন আচরণের কারণ কী ? 

উত্তরঃ উদ্ধৃত অংশে ‘ তোমাকে ’ বলতে মুরশিদাবাদের রাজদরবারে ইংরেজ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি প্রেরিত প্রতিনিধি ওয়ার্টসের কথা বলা হয়েছে । অপরদিকে ‘ আমরা ’ বলতে বক্তা সিরাজদ্দৌলা স্বয়ং এবং তাঁর সৈন্যবাহিনীসহ অন্যান্য রাজকর্মচারীকে বুঝিয়েছেন । ‘ তোমাকে ’ ও ‘ আমরা 

  মুর্শিদকুলি খাঁর মৃত্যুর পর বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজদ্দৌলা বাংলার মসনদে বসেন । সিংহাসনে বসার পর থেকেই ইংরেজ কোম্পানি তাঁকে উপেক্ষা ও অসহযোগিতা করতে থাকেন । ফলস্বরূপ সিরাজ কলকাতা আক্রমণ করেন এবং কলকাতার নতুন নামকরণ করেন আলিনগর । অল্প সময়ের ব্যবধানে ওয়াটসন ও ক্লাইভ কলকাতাকে প্রশ্নোহ্ত যে অপরাধ পুনরুদ্ধার করে আলিনগরের সন্ধি স্বাক্ষর করেন । সন্ধির শর্ত সঠিকভাবে রূপায়ণের জন্য মুরশিদাবাদে রাজদরবারে ওয়ার্টস ইংরেজ প্রতিনিধি নিযুক্ত হন । ইংরেজ প্রতিনিধি ওয়াস যে নবাবের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত তা প্রমাণিত হয় নৌসেনাপতি ওয়াটসনের ওয়াটসকে লেখা চিঠি থেকে । অন্যদিকে , ওয়াটসনকে লেখা ওয়াটসের চিঠি থেকে ষড়যন্ত্রে তাঁর সক্রিয় ভূমিকা প্রমাণিত হয় । ষড়যন্ত্রকারীর একমাত্র শাস্তি যে মৃত্যু – এ কথা বোঝাতেই নবাব এমন আচরণ করেছেন ।

Madhyamik Suggestion 2024 | মাধ্যমিক সাজেশন ২০২৪

আরো পড়ুন:-

Madhyamik Bengali Suggestion 2024 Click here

আরো পড়ুন:-

Madhyamik English Suggestion 2024 Click here

আরো পড়ুন:-

Madhyamik Geography Suggestion 2024 Click here

আরো পড়ুন:-

Madhyamik History Suggestion 2024 Click here

আরো পড়ুন:-

Madhyamik Life Science Suggestion 2024 Click here

আরো পড়ুন:-

Madhyamik Mathematics Suggestion 2024 Click here

আরো পড়ুন:-

Madhyamik Physical Science Suggestion 2025 Click here

আরো পড়ুন:-

Madhyamik Suggestion 2024 Click here

West Bengal class 10th Bengali Board Exam details info

West Bengal Board of Secondary Education (WBBSE) Madhyamik Exam Bengali Suggestion download for Bengali subject. West Bengal Board of Secondary Education will organise this Examination all over West Bengal. Students who are currently studying in Class 10th, will sit for their first Board Exam Madhyamik. WBBSE Madhyamik Bengali question paper download.

Madhyamik Bengali Syllabus

West Bengal Madhyamik Bengali Syllabus with all the important chapters and marks distribution. Download the Madhyamik Bengali Syllabus and Question Paper. Questions on the Bengali exam will come from these chapters. All the chapters are equally important, so read them carefully.

Madhyamik Bengali Syllabus Download Click Here

Madhyamik Bengali Question Paper Marks Details

The total marks for This Madhyamik Bengali Examination will be 100, out of which 90 marks for the written exam and 10 marks for viva voce. The question pattern and Marks distribution of the Madhyamik Bengali question paper are given below.

Madhyamik Question Pattern Mark Details Click Here

সিরাজউদ্দৌলা নাটক (শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত) মাধ্যমিক বাংলা | Madhyamik Bengali Sirajuddaula Suggestion 

সিরাজউদ্দৌলা নাটক (শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত) মাধ্যমিক বাংলা | Madhyamik Bengali Sirajuddaula Suggestion : সিরাজউদ্দৌলা নাটক (শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত) মাধ্যমিক বাংলা | Madhyamik Class 10 Bengali Sirajuddaula Suggestion – সিরাজউদ্দৌলা নাটক (শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত) মাধ্যমিক দশম শ্রেণীর বাংলা | Madhyamik Bengali Sirajuddaula Suggestion উপরে আলোচনা করা হয়েছে।

West Bengal WBBSE Madhyamik Class 10 Bengali Sirajuddaula Suggestion | সিরাজউদ্দৌলা নাটক (শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত) মাধ্যমিক দশম শ্রেণীর বাংলা 

West Bengal WBBSE Madhyamik Class 10 Bengali Sirajuddaula Suggestion | সিরাজউদ্দৌলা নাটক (শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত) মাধ্যমিক বাংলা : Madhyamik Bengali Sirajuddaula Suggestion Question and Answer | সিরাজউদ্দৌলা নাটক (শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত) মাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর – West Bengal WBBSE Madhyamik Class 10 Bengali Sirajuddaula Suggestion | সিরাজউদ্দৌলা নাটক (শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত) মাধ্যমিক দশম শ্রেণীর বাংলা উপরে আলোচনা করা হয়েছে।

Madhyamik Bengali Sirajuddaula  Question and Answer | সিরাজউদ্দৌলা নাটক (শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত) মাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর 

Madhyamik Bengali Question and Answer | সিরাজউদ্দৌলা নাটক (শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত) মাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর : Madhyamik Bengali Question and Answer | সিরাজউদ্দৌলা নাটক (শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত) মাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর – Madhyamik Bengali Question and Answer | সিরাজউদ্দৌলা নাটক (শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত) মাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর গুলো উপরে আলোচনা করা হয়েছে।

সিরাজউদ্দৌলা নাটক (শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত) মাধ্যমিক বাংলা | Madhyamik Bengali Sirajuddaula Suggestion 

  এই “সিরাজউদ্দৌলা নাটক (শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত) মাধ্যমিক বাংলা | Madhyamik Bengali Sirajuddaula Suggestion” পোস্টটি থেকে যদি আপনার লাভ হয় তাহলে আমাদের পরিশ্রম সফল হবে। এছাড়াও পশ্চিমবঙ্গ বোর্ডের সিলেবাস অনুযায়ী সমস্ত শ্রেণীর প্রতিটি অধ্যায় অনুশীলন, বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষার গাইডেন্স ও চারীর খবর বা শিক্ষামূলক খবর জানতে  আমাদের এই  Porasuna.in ওয়েবসাইটি দেখুন, ধন্যবাদ।